Posts
ভারতীয় ক্রিকেট টিম বিশ্বকাপ ২০১৯ জিততে পারেনি, তবে এখন টিম ইন্ডিয়ার লক্ষ্য ২০২০টি -২০ বিশ্বকাপ জেতার
- Get link
- X
- Other Apps
ভারতীয় ক্রিকেট টিম বিশ্বকাপ ২০১৯ জিততে পারেনি, তবে এখন টিম ইন্ডিয়ার লক্ষ্য ২০২০টি -২০ বিশ্বকাপ জেতার । আর তার জন্য ভারতীয় টিম জোরকদমে প্রস্তুতি শুরু করেছে। বিরাট কোহলির নেতৃত্বে টিম ইন্ডিয়া এমন একটি টিম যা ভারতকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিজয়ী করে তুলতে পারে।আর তাই আগামী বিশ্বকাপের আগে ভালো উইকেটরক্ষকের সন্ধান করছে টিম ইন্ডিয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টিম ইন্ডিয়া কোন উইকেটরক্ষকের সঙ্গে যাবে। এটা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। টিম ম্যানেজমেন্ট ক্রমাগত ঋষভ পন্থকে সুযোগ দিচ্ছে, কিন্তু সে প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে পারছে না। ঋষভ পন্থ বিশ্বকাপ ২০১৯ সালে ফ্লপ হয়েছেন। এর পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সব ফরম্যাটে তাঁরপার্ফমেন্স খুব খারাপ ছিল। ঋষভ পন্থ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও ফ্লপ হিসাবে প্রমাণিত হন। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে তিনি মাত্র ৪ রানে আউট হয়েছিলেন। অন্যদিকে, তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১৯ রানের স্কোর করে আউট হয়েছিলেন। এই খারাপ পারফরম্যান্সের পরে তাকে ভারতীয় টিম থেকে বাদ দেওয়ার দাবি দ্রুত বাড়ছে। ঋষভ পন্থ নিয়মিত ফ্লপ হিসাবে প্রমাণিত হচ্ছেন। অন্যদিকে মহেন্দ্র সিং ধোনির ভাবমূর্তি
AIUDF দলের ১৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করলো কাটিগড়া AIUDF.
- Get link
- X
- Other Apps
সবাই যখন পুজো উদ্বোধনে ব্যাস্ত, নলহাটী বিধায়ক মঈনুউদ্দিন সামস্ তখন বন্যা কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন
- Get link
- X
- Other Apps
কলকাতা, বীরভূম: টানা পাঁচদিনের বৃষ্টিতে বীরভুমের বহু এলাকায় প্লাবিত হয়েছে। খুব বেশী ক্ষয়ক্ষতি না হলেও জেলার বিভিন্ন প্রান্তে জলমগ্ন হয়ে বহু মানুষের সমস্যা তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক স্তরে সব রকম সাহায্য করা হয়েছে। আজ সকাল থেকে আবারো শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এদিকে শুরু হয়েছে পুজো, বেশিরভাগ পুজোর উদ্বোধন আজ। সবাই ব্যাস্ত পুজো নিয়ে কিন্তু নলহাটী বিধায়ক মঈনুউদ্দিন শামস দিনরাত্রি এক করে তাঁর এলাকায় প্লাবিত হয়ে যাওয়া গ্রাম গুলো ঘুরছেন, মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা শুনছেন প্রয়োজনীয় জামা কাপড় দিচ্ছেন। ব্রহ্মানী নদীর বাঁধ ভেঙে তাঁর এলাকায় বেশ কয়েকটি গ্রামে জল ঢুকে যাওয়ায়, এলাকার মানুষ এখনো দুর্ভোগে রয়েছেন বলে খবর। তাদের সবরকম সহযোগীতার জন্য বিধায়ক মঈনুউদ্দিন শামস স্বপরিবারে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন রাত্রি ও বাস করছেন। এ ব্যাপারে বিধায়ক জানান যাদের ভোটে জয়ী হতে পেরেছি তাদের বিপদে আমাকে পাশে থাকতেই হবে। নলহাটী এলাকার মানুষ এর আগেও আমার বাবা স্বর্গীয় কলিমুদ্দিন শামস প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীকে (বামফ্রন্ট) ভোটে জিতিয়ে ছিলেন। আমাকেও তারা আশীর্বাদ করেছেন। আমিও সব সময় সুখে দুঃখে তাদের পাশে আছি থাকবো।
আচমকা তমলুক জেলা হাসপাতাল পরিদর্শনে পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী, ধরলেন অনিয়ম
- Get link
- X
- Other Apps
তমলুক জেলা হাসপাতালের অনিয়ম বন্ধ করতে পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা শাসককে জরুরি বৈঠক ডাকার নির্দেশ দিলেন রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী বুধবার দুপুরে আচমকাই তমলুক জেলা হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। হাসপাতালে সুপার, ডেপুটি সুপার কাউকেই দেখতে না পেয়ে সরাসরি হাসপাতালের ওয়ার্ডে যান। বেলা পৌনে একটা নাগাদ ওয়ার্ডে রোগীদের খাবার দিতে দেখে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রশ্ন করেন, “এতো দুপুরে কেন চিকিৎসারত রোগীদের খাবার দেওয়া হচ্ছে? ” দুপুর বারোটার মধ্যেই ওয়ার্ডের রোগীদের খাবার দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে ওয়ার্ডে চিকিৎসারত রোগী ও তাদের সঙ্গে থাকা আত্মীয় পরিজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর ওয়ার্ড মাস্টারের রুমে গিয়ে হাসপাতালের খাতাপত্র পরীক্ষা কর দেখেন। দুপুর পর্যন্ত সুপার, ডেপুটি সুপার উপস্থিত নেই কেন জানতে চান। হাসপাতালের ডিউটিরত নার্সরা জানান, গান্ধী জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বুধবার রাজ্য সরকারের ছুটি থাকায় ওঁরা আসেননি। এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পরেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী, বলেন,”এটা জেলা হাসপাতালে না সেই এমওএইচ অফিস?” এর পরেই পরিবহন মন্ত্রী ও জেলা রোগী কল্যাণ সমিতির সভাপতি শুভেন্দু অ
এনআরসির সচেতনতা শিবিরে গিয়ে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত হলেন দলিত নেতা সুকৃতি রঞ্জন বিশ্বাস, নিন্দা বুদ্ধিজীবীদের
- Get link
- X
- Other Apps
অল ইণ্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘ’ এর হেড কোয়ার্টার ঠাকুর নগর ঠাকুর বাড়ির যে মিটিং এ সুকৃতি রঞ্জন বিশ্বাস সহ আরো অনেক মতুয়া, দলিত, আদিবাসী নেতাগন আক্রান্ত আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানান সুকৃতি রঞ্জন বিশ্বাস। তিনি বলেন মিটিং শুরু হতেই আর এস এস বিজেপির বহিরাগত দুষ্কৃতীরা লাঠি লোহার রড ইত্যাদি নিয়ে হামলা শুরু করে। দলিত, আদিবাসী, নমশূদ্র ও মতুয়া সম্প্রদায়ের নেতারা আক্রান্ত হন। দলিত নেতা সুকৃতি রঞ্জন বিশ্বাসকে প্রচণ্ড মারধোর করা হয়। তিনি এখন চিকিৎসাধীন। ‘অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘ’ নাগরিকত্ব সংগ্রাম কমিটির চেয়ারম্যান মাননীয়া মমতা বালা ঠাকুরকেও হেনস্তার শিকার হতে হয়। উদ্বাস্তুদের নিঃশর্ত নাগরিকত্বের দাবিতে সেখানে আরো যারা উপস্থিতি ছিলেন শরদেন্দু বিশ্বাস, দিপু, ছোটন দাশ, ভানু সরকার, হর্ষবর্ধন চৌধুরী, দীপক মুক্তমনা প্রমুখ। মাওলানা আব্দুল মাতিন বলেন আর এস এস ও বিজেপির পোষা গুণ্ডাদের এই আক্রমণের ফলে দলিত, আদিবাসী, মতুয়া, নমশূদ্রদের নাগরিক আন্দোলন আরো জোরদার হবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। বিশিষ্ট সাহিত্যিক মুহাম্মদ জীম নাওয়াজ এক পোষ্টে বলেন বাংলার দলিত আন্দোলনের লড়াকু নেতা মাননীয় সুকৃতিরঞ্জন বিশ্বাসের উপর